প্রতিদিন আমাদের কয়টি আপেল খাওয়া উচিত
প্রিয় পাঠক, আপনি কি আপেল সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক ? তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য । আপেল খুবই সুস্বাদু একটি ফল । সবারই প্রিয় একটি ফল আপেল । একটি ফাইবার সমৃদ্ধ ফল । তাই প্রতিদিন আমাদের একটি থেকে দুইটি আপেল খাওয়া উচিত ।
আমরা যদি প্রতিদিন একটি থেকে দুইটি আপেল খেতে পারি তাহলে আমরা খুবই উপকার পাবো । আমাদের উচিত প্রতিদিন সকালে খালি পেটে একটি থেকে দুটি করে আপেল খাওয়া । খালি পেটে আপেল খাওয়া খুবই স্বাস্থকর ।
ভূমিকা
আপেল আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল । চলুন জেনে নেই, আপেলে সম্পর্কে জানা-অজানা বিভিন্ন তথ্য । আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে প্রতিদিন কতটি আপেল খেতে হবে, আপেলের উপকারিতা ও অপকারিতা, সিদ্ধ আপেল খেলে কি হয়, আপেল খেলে গ্যাস হয় কি-না এর সব কিছুই এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে । আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হবেন ।
প্রতিদিন আমাদের কয়টি আপেল খাওয়া উচিত
আমাদের খিদা অনুভব হলেই আমরা হাতে তুলে নিচ্ছি ফাস্ট ফুড অর্থাৎ বার্গার কিংবা পিৎজা । পেট ভরলেই যে শরীরও ভরবে এটা আসলে ভুল ধারণা । কেননা বার্গার, পিৎজা এসব খাবার আমাদের শরীরকে আরো খারাপের দিকে ঠেলে দেয় । তাই শরীরে বাসা বাঁধছে হাজারো রোগ-ব্যাধি । ২০০৪ সালে আমেরিকায় ১০০ টিরও বেশি খাবারের উপর গবেষণা করা হয় ।
সেই গবেষণার মূল উদ্দেশ্য ছিল খাবারের মধ্যে কতটা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে । যে সকল খাবার নিয়ে গবেষণা করা হয়েছিল তার মধ্যে লাল এবং সবুজ আপেল ছিল 12 এবং 13 নম্বর স্থানে । তাই গবেষণা থেকে বোঝা যাচ্ছে যে, আপেল খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী ।
তাই আমাদের প্রতিদিন একটি থেকে দুটি করে আপেল খাওয়া উচিত । আমরা যদি সকাল বেলা খালি পেটে একটি করে আপেল খাই তাহলে আমাদের আর ডাক্তারের কাছে যেতে হবে না । কেননা সকালে খালি পেটে একটি আপেল খাওয়া সকল রোগের মহা ঔষধ ।
আপেল খাওয়ার উপকারিতা
দাঁত মজবুত ও শক্ত হয় : দাঁতের জন্য অনেক উপকারী একটি ফল হলো আপেল। তার কারণ আমরা যখন আপেলে কামড় দিয়ে চিবোতে শুরু করি তখন আমাদের মুখের মধ্যে একপ্রকার লালার সৃষ্টি হয় যা দাঁতের কোনা থেকে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া বের করে দেয় ।
যার ফলে দাঁতের কোন ক্ষতি হয় না । আপেলে রয়েছে ভিটামিন-সি যা আমাদের দাঁতের গোড়াকে শক্ত করে এবং রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে । এছাড়াও আপেলের রস দাঁত সাদা করতে বেশ কার্যকরী ।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে : আমাদের নিয়মিত আপেল খাওয়া উচিত । কেননা আপেলের মধ্যে রয়েছে ফ্ল্যাভোনল নামক উপাদান যা অগ্নাশযয়ের ক্যান্সারের সম্ভাবনা প্রায় ২৩% কমিয়ে দেয়,আরও রয়েছে ট্রিটারপেনয়েডস উপাদান যার ফলে লিভার স্তন ও কোলন এর মধ্যে ক্যান্সারের কোষ বেড়ে উঠতে দেয় না ।
ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে : প্রতিদিন যেসব মানুষ আপেল খায়, তাদের ডায়াবেটিস প্রবণতা ২৮% কমে যায় । এর কারণ হলো আপেল এর মধ্যে থাকা ফাইবার রক্তে শর্করার পরিমাণ সঠিক রাখে ।
কোলেস্টেরল কমায় : যাদের শরীরে অতিরিক্ত চর্বি তারা নিয়মিত আপেল খেতে পারে । কেননা আপেলে এমন কিছু ফাইবার থাকে যা ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে, যার ফলে শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমতে শুরু করে । এতে হার্টও সুস্থ থাকে ।
হার্ট ভালো রাখে : ইতপূর্বে বলেছি আপেলের মধ্যে এমন কিছু ফাইবার থাকে যা শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে । এছাড়া আপেলের খোসায় থাকে ফেনলিক উপাদান যা রক্তনালী থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে । যার ফলে হার্টের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে এবং হার্টও সুস্থ থাকে ।
গোলস্টোন সারাতে সাহায্য করে : পিত্তথলির মধ্যে অতি পরিমানে কোরেস্টেরল জমে গেলে গোলস্টোন হয় । গোলস্টোন কমানোর জন্য ডাক্তাররা সব সময় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেতে বলেন । তাই গোলস্টোন কমাতে আপেল খাওয়ার বিকল্প নেই ।
ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে : আপনার যদি বার বার টয়লেটে যেতে হয় কিংবা টয়লেটে গিয়ে অনেক সময় ধরে বসে থাকতে হয়, তাহলে আপনি এই দুই সমস্যার সমাধানের জন্য নিয়মিত খেতে পারেন আপেল । কেননা আপেল বজ্র থেকে অতিরিক্ত পানি ধরে রাখতে পারে । যার জন্য বার বার বাথরুমে যেতে হয় না, সেই সাথে হজম শক্তিও বৃদ্ধি করে । এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দূর হয় ।
ওজন কমাতে সাহায্য করে : এমন অনেক মানুষই তো আছেন, যারা অতিরিক্ত ওজনের কারণে চিন্তিত । ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য আপনারা নিয়মিত খেতে পারেন আপেল । কেননা আপেলে উপস্থিত ফাইবার পেট ভরাতে সাহায্য করে কোন প্রকার ক্যালরি ছাড়াই ।
লিভার ভালো রাখে : আমরা প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু খেয়ে থাকি । আমরা যা কিছু খাযই না কেন তার মধ্যে ক্ষতিকর পদার্থ থাকবেই । যার ফলে আমাদের লিভারের ক্ষতি হতে পারে । তাই লিভার ১০০% সুস্থ রাখতে পারে আপেল । তাই প্রতিদিন আমাদের একটি থেকে দুইটি আপেল খাওয়া উচিত ।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় : আপেলের মধ্যে এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা কোয়ারসেটিন নামে পরিচিত । এটি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এবং আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে ।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে : আমাদের নিয়মিত আপেল খাওয়া উচিত । কেননা আপেলের মধ্যে রয়েছে ফ্ল্যাভোনল নামক উপাদান যা অগ্নাশযয়ের ক্যান্সারের সম্ভাবনা প্রায় ২৩% কমিয়ে দেয়,আরও রয়েছে ট্রিটারপেনয়েডস উপাদান যার ফলে লিভার স্তন ও কোলন এর মধ্যে ক্যান্সারের কোষ বেড়ে উঠতে দেয় না ।
ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে : প্রতিদিন যেসব মানুষ আপেল খায়, তাদের ডায়াবেটিস প্রবণতা ২৮% কমে যায় । এর কারণ হলো আপেল এর মধ্যে থাকা ফাইবার রক্তে শর্করার পরিমাণ সঠিক রাখে ।
কোলেস্টেরল কমায় : যাদের শরীরে অতিরিক্ত চর্বি তারা নিয়মিত আপেল খেতে পারে । কেননা আপেলে এমন কিছু ফাইবার থাকে যা ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে, যার ফলে শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমতে শুরু করে । এতে হার্টও সুস্থ থাকে ।
হার্ট ভালো রাখে : ইতপূর্বে বলেছি আপেলের মধ্যে এমন কিছু ফাইবার থাকে যা শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে । এছাড়া আপেলের খোসায় থাকে ফেনলিক উপাদান যা রক্তনালী থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে । যার ফলে হার্টের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে এবং হার্টও সুস্থ থাকে ।
গোলস্টোন সারাতে সাহায্য করে : পিত্তথলির মধ্যে অতি পরিমানে কোরেস্টেরল জমে গেলে গোলস্টোন হয় । গোলস্টোন কমানোর জন্য ডাক্তাররা সব সময় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেতে বলেন । তাই গোলস্টোন কমাতে আপেল খাওয়ার বিকল্প নেই ।
ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে : আপনার যদি বার বার টয়লেটে যেতে হয় কিংবা টয়লেটে গিয়ে অনেক সময় ধরে বসে থাকতে হয়, তাহলে আপনি এই দুই সমস্যার সমাধানের জন্য নিয়মিত খেতে পারেন আপেল । কেননা আপেল বজ্র থেকে অতিরিক্ত পানি ধরে রাখতে পারে । যার জন্য বার বার বাথরুমে যেতে হয় না, সেই সাথে হজম শক্তিও বৃদ্ধি করে । এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দূর হয় ।
ওজন কমাতে সাহায্য করে : এমন অনেক মানুষই তো আছেন, যারা অতিরিক্ত ওজনের কারণে চিন্তিত । ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য আপনারা নিয়মিত খেতে পারেন আপেল । কেননা আপেলে উপস্থিত ফাইবার পেট ভরাতে সাহায্য করে কোন প্রকার ক্যালরি ছাড়াই ।
লিভার ভালো রাখে : আমরা প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু খেয়ে থাকি । আমরা যা কিছু খাযই না কেন তার মধ্যে ক্ষতিকর পদার্থ থাকবেই । যার ফলে আমাদের লিভারের ক্ষতি হতে পারে । তাই লিভার ১০০% সুস্থ রাখতে পারে আপেল । তাই প্রতিদিন আমাদের একটি থেকে দুইটি আপেল খাওয়া উচিত ।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় : আপেলের মধ্যে এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা কোয়ারসেটিন নামে পরিচিত । এটি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এবং আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে ।
আপেল খাওয়ার অপকারিতা
আপেল আমাদের সবারই প্রিয় একটি ফল । কথায় আছে, প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না । তাই স্বাস্থ্য উপকারিতা পেতে হলে, প্রতিদিন আমাদের একটি থেকে দুইটি আপেল খাওয়া উচিত । তবে নিয়ম মেনে আপেল না খেলে শরীরে নানা রকম ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে এবং বিভিন্ন প্রকার রোগের জন্ম নিবে । বেশি আপেল খাওয়া ক্ষতি ।
আরও পড়ুন : কাঁচা ছোলা খেলে কি মোটা হওয়া যায়
কেননা আপেলে থাকা কীটনাশক অন্ত্রের নানা রকম সমস্যা সৃষ্টি করবে । আপেলে PH এর মাত্রা ৩.৫ যা লেবু বা সাইটাস ফলের তুলনায় কিছুটা কম অম্লীয় । এছাড়া আপেলের রয়েছে ম্যালিক ও অ্যাসকরবিক অ্যাসিড । এতে পাকস্থলী ক্ষতি হতে পারে এবং সেই সাথে মলদ্বারের নানা রকম অসুখ দেখা দিতে পারে । তাই আমাদের আপেল খাওয়ার আগে সাবধান হওয়া দরকার ।
রাতে আপেল খাওয়ার উপকারিতা
সব সময়ের মতো আমরা রাতেও বিভিন্ন প্রকার ফল খেয়ে থাকি। তার মধ্যে আপেল অন্যতম একটি সেরা ফল যা আমাদের সবারই প্রিয় একটি ফল । ছোট থেকে বড়, যুবক থেকে বৃদ্ধ সবাই আপেল খেতে পছন্দ করে । আপেল আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল।
আপেলে রয়েছে প্রয়োজনীয় বিভিন্ন প্রকার পুষ্টি উপাদান রয়েছে ফাইবার এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট। আপেল আমরা দিনে বা রাতের যে কোন সময় খেতে পারি। দিনের বেলা খেলেও কোন প্রকার ক্ষতি নেই আবার রাতে খেলেও কোন ক্ষতি নেই। তবে নির্দিষ্ট পরিমাণ খেতে হবে তাহলে আমাদের শরীর সুস্থ থাকবে ।
অন্ধকার হওয়ার সাথে সাথে আমাদের মস্তিষ্ক মেলাটোনিন হরমোন তৈরি করতে শুরু করে যার ফলে আমাদের ঘুম পায় । শরীরে মেলাটোনিন হরমোনের ঘাটতি পূরণের লক্ষে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে পেয়েছেন আপেলে প্রচুর পরিমাণ মেলাটোনিন হরমোন মজুদ থাকে। তাই রাতে যদি ঘুম না আসে বা ক্ষিদা পায় তাহলে ডাক্তাররা আপেল খাওয়ার পরামর্শ দেন, কেননা রাতে ভারী খাবার খাওয়া যাবেনা ।
সকালে খালি পেটে আপেল খাওয়ার উপকারিতা
আমরা সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ব্রাশ করার সঙ্গে সঙ্গে ভাত বা পরোটা নিয়ে বসে পরি খাওয়ার জন্য । কিন্তু অনেকেই জানে না খালি পেটে আপেল খাওয়ার উপকারিতা । প্রতিদিন সকালে খালি পেটে একটি থেকে দুটি আপেল খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী ।
কেননা আপেলে রয়েছে ফাইবার যা আমাদের কোন প্রকার ক্যালরি ছাড়াই পেট ভরাতে সাহায্য করে । যার ফলে আমাদের দিনের বেলায় ক্ষুধা কম অনুভব হয় । এতে বেশি ভাত খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না, যার ফলে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে ।
কথায় আছে ,প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে ডাক্তারের কাছে যেতে হয় না । তাই কেউ যদি নিয়ম করে সকাল বেলা খালি পেটে একটি থেকে দুটি আপেল খায় তাহলে তিনি সকল রোগ থেকে মুক্ত থাকবেন । তাই সবারই উচিত সকাল বেলা খালি পেটে একটি হলেও আপেল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলার ।
আপেল খেলে কি গ্যাস হয়
আপেল একটি অম্লীয় ফল । আপেল খুব সহজেই হজম হতে পারে । তাই আপেল খেলে গ্যাস হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই । আপেলে থাকা ফাইবার হজম প্রক্রিয়ায় কোনো প্রকার সমস্যা সৃষ্টি করে না ।
আপেল সিদ্ধ করে খেলে কি হয়
আপেল খুবই সুস্বাদু একটি ফল । আপেল আমরা বিভিন্নভাবে খেতে পারি । আপেল কাঁচা অবস্থায় খেতে পারি, রান্না করে খেতে পারি, আচার বানিয়ে খেতে পারি আবার আমরা আপেল সিদ্ধ করেও খেতে পারি। আপেল সিদ্ধ করলে আপেলের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-এর পরিমাণ অনেক গুন বেড়ে যায় ।
আরও পড়ুন : প্রতিদিন সবুজ শাক সবজি খেলে কি হয়
যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, সেই সাথে ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগ থেকে রক্ষা করে । সিদ্ধ আপেলে পটাশিয়ামের গুনাগুনো বজায় থাকে । সিদ্ধ আপেলে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে । আপেল সিদ্ধ করে খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে জমে থাকা পেকটিন কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করে ।
লেখক এর মন্তব্য
আমরা প্রতিদিন কোনো না কোনো ফল খেয়ে থাকি । সব ফলের মধ্যেই কম বেশি পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান । তবে আপেল সবার প্রিয় একটি ফল । সকালে খালি পেটে যদি একটি করে আপেল খাওয়া যায় তাহলে আর ডাক্তারের কাছে যেতে হবে না । কেননা সকালে একটি আপেল খাওয়ার সকল রোগের মহা ওষুধ ।
আপেল আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল । আমরা প্রতিদিন একটি থেকে দুটি আপেল খেতে পারি, এর বেশি খেলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে । তাই নিয়ম মেনে সব কিছুই খেতে হবে, তবেই আমরা সুস্থ থাকবো । পরিশেষে বলবো, আমাদের আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে শেয়ার করে দিবেন ।
ইকো আসিবের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url